যৌথ বাহিনীর হাতে নির্যাতিত মিটু ইউনিয়ন বাসীর পাশে থাকতে চান

প্রকাশিত: ২:৪১ পূর্বাহ্ণ, অক্টোবর ৪, ২০২০

যৌথ বাহিনীর হাতে নির্যাতিত মিটু ইউনিয়ন বাসীর পাশে থাকতে চান

বিশেষ প্রতিনিধি :
দক্ষিণ সুরমা উপজেলার ৪ নং কুচাই ইউনিয়নের কুচাই এলাকার সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহন করেন ইকবাল হোসেন মিটু।  ইউনিয়নবাসীর উৎসাহ ও ভালোবাসায় তিনি আগামী ইউপি নির্বাচনে সম্ভাব্য চেয়ারম্যান পদপ্রাথী।

ইউনিয়নবাসীর পাশে থেকে অতিতে যেভাবে তাদের সেবা করে গেছেন, সেভাবেই তিনি আগামী দিনগুলোতে সাধারণ মানুষের কল্যাণে ও এলাকার উন্নয়নে কাজ করতে চান। তিনি বলেন, ইউনিয়নবাসী যদি তাদের খেদমতের জন্য আমাকে সমর্থন দেন,তাহলে তিনি নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দিতা করবেন।

তিনি আজীবন বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বুকে লালন করে আসছেন। বর্তমানে তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের রাজনীতির সাথে জড়িত।
ফিরে দেখা…..
ইকবাল হোসেন মিটু ২০০১ সালে কুচাই ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। ২০০২ সালে জামাত বিএনপি সরকারের ক্লিন হাট অপারেশনের নামে তাকে যৌথ বাহিনী গ্রেফতার করার পর নির্যাতন করে, পরবর্তীতে তিন মাস ডিটেনশনে রাখে।

২০০৬ ইং সালের ১৫ নভেম্বর চন্ডিপুলে জামাত বিএনপির হামলায় তিনি আহত হন। ২০০৭ সালে শেখ হাসিনার মুক্তির জন্য গণ স্বাক্ষর কর্মসূচিতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন। ২০০৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকার বিজয়ের জন্য রাত দিন পরিশ্রম করেন তিনি।

২০১১ সালে দক্ষিণ সুরমা উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক কমিটির সদস্য নির্বাচিত হন তিনি।

২০১৩ সালে কুচাই ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি নির্বাচিত হন। ২০১৮ সালে পূনরায় তিনি দক্ষিণ সুরমা উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক কমিটির সদস্য নির্বাচিত হন।

বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের প্রতিটি কর্মসূচিতে তিনি অগ্রনী ভুমিকা পালন করছেন।

এ সংক্রান্ত আরও সংবাদ