সিলেট ২০শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ৭ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ১১ই শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি
প্রকাশিত: ৩:২৫ অপরাহ্ণ, অক্টোবর ৩১, ২০১৯
আলোকিত সিলেট ডেস্ক ::: আগামী ২৮ নভেম্বর থেকে ই-পাসপোর্ট (ইলেকট্রনিক পাসপোর্ট) দেওয়া শুরু হবে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন।
বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) দুপুরে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘ই-পাসপোর্ট সবার পেতে সময় লাগবে। তবে আমরা এটি শুরু করছি। এটি আমাদের সবার দাবি।
প্রবাসীরা ই-পাসপোর্ট পাবেন কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন ‘ই-পাসপোর্ট সবাই পাবেন। ১০ বছর মেয়াদের ই-পাসপোর্ট পেলে প্রবাসীদের সুবিধা হবে।’
তিনি বলেন, ‘আমি সম্প্রতি জার্মানি সফর করেছি। সেখানকার ভেরিডোস নামে একটি কোম্পানি ই-পাসপোর্ট তৈরির কাজ পেয়েছে। এ বিষয়ে আমি তাদের সঙ্গে কথা বলেছি।’
যেমন হবে বাংলাদেশের ই-পাসপোর্ট
পাসপোর্ট অধিদপ্তর সূত্র জানায়, ই-পাসপোর্টে ৩৮ ধরনের নিরাপত্তা ফিচার থাকবে। বর্তমানে এমআরপি ডেটাবেইসে যেসব তথ্য আছে, তা ই-পাসপোর্টে স্থানান্তর করা হবে। ই-পাসপোর্ট চালু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এমআরপি পাসপোর্ট বাতিল হয়ে যাবে না। তবে কারও পাসপোর্টের মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে তাকে এমআরপির বদলে ই-পাসপোর্ট নিতে হবে।
বর্তমানে বই আকারে যে পাসপোর্ট আছে, ই-পাসপোর্টেও একই ধরনের বই থাকবে। তবে বর্তমানে পাসপোর্টের বইয়ের শুরুতে ব্যক্তির তথ্যসংবলিত যে দুটি পাতা আছে, ই-পাসপোর্টে তা থাকবে না। সেখানে থাকবে পলিমারের তৈরি একটি কার্ড। এই কার্ডের মধ্যে থাকবে একটি চিপ। সেই চিপে পাসপোর্টের বাহকের তথ্য সংরক্ষিত থাকবে।
ই-পাসপোর্টের সব তথ্য কেন্দ্রীয়ভাবে সংরক্ষিত থাকবে ‘পাবলিক কি ডাইরেকটরি’তে (পিকেডি)। আন্তর্জাতিক এই তথ্যভাণ্ডার পরিচালনা করে ইন্টারন্যাশনাল সিভিল অ্যাভিয়েশন অর্গানাইজেশন (আইসিএও)। ইন্টারপোলসহ বিশ্বের সব বিমান ও স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ এই তথ্যভাণ্ডারে ঢুকে তথ্য যাচাই করতে পারে।
ই-পাসপোর্টের বাহক কোনো দেশের দূতাবাসে ভিসার জন্য আবেদন করলে কর্তৃপক্ষ স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে আবেদনকারীর তথ্যের সঙ্গে পিকেডিতে সংরক্ষিত তথ্য যাচাই করে নেবে এবং আবেদন গ্রহণ করে বইয়ের পাতায় ভিসা স্টিকার কিংবা বাতিল করে সিল দেবে। স্থল ও বিমানবন্দরের ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষও একই পদ্ধতিতে পিকেডিতে ঢুকে ই-পাসপোর্টের তথ্য যাচাই করবে।
ই-পাসপোর্ট চালুর জন্য দেশের প্রতিটি বিমান ও স্থলবন্দরে চাহিদা মোতাবেক ই-গেট স্থাপন করে স্বয়ংক্রিয় সীমান্ত নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি চালু করা হবে। যাদের হাতে ই-পাসপোর্ট থাকবে, তাদের এই গেট দিয়ে সীমান্ত পার হতে হবে। তবে যাদের হাতে এমআরপি পাসপোর্ট থাকবে, তাদের ইমিগ্রেশনের কাজ বিদ্যমান পদ্ধতিতে চলমান থাকবে।
প্রধান উপদেষ্টা : আবুল মাল আব্দুল মুহিত
উপদেষ্টা : ড. এ কে আব্দুল মোমেন (এমপি)
উপদেষ্টা : ড. আহমদ আল কবির
প্রকাশক : আলম খান মুক্তি
প্রধান সম্পাদক : বিলাল খান
সম্পাদক : মোবারক হোসেন পাপ্পু
বার্তা সম্পাদক : সাকারিয়া হোসেন সাকির
অফিস : ১/৬ নবীবা কমপ্লেক্স, আম্বরখানা সিলেট। মোবাইল নং-০১৭১৬-৩৮৭৫৩২
সম্পাদক-০১৭১২-৭৪৫২৬৭
০১৭১০-১৩০৪১১
ইমেইল : alokitosylhet24@gmail.com
Design and developed by web-home-bd